একজন Salaried Person Life এ প্রধানত তিনটি জিনিস অন্তর্ভুক্ত : সকালে ঘুম থেকে ওঠা, Office যাওয়া, Evening এ Home এ আসা, Rest নেওয়া এবং ঘুমানো।
কিন্তু এই আরামদায়ক জীবনে মাঝে মাঝে এমন কিছু Situation এর সৃষ্টি হয় যার মুখোমুখি হতে তাদের অনেক সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, কারণ এই সব Problem – ই অর্থের সাথে সম্পর্কিত।
তাদের Single Income Source সেই অর্থ Problem solve এর জন্য অপর্যাপ্ত। আজকাল সবকিছুর দাম আকাশচুম্বী, তাই Single Income এ টিকে থাকা Tuff হয়ে পড়েছে।
তাহলে Solve কি? এবং কিভাবে অর্থ Problem কে Deal করতে হবে ?
উত্তর হল- By Creating Multiple Source Of Income।
হ্যাঁ, আর্থিক সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে এবং Financial Freedom অর্জন করতে, আপনার জন্য আয়ের অতিরিক্ত উৎস থাকা প্রয়োজন, যার জন্য আপনাকে Multiple Source Of Income Explore করতে হবে।
আজকের Blog টি এই বিষয়ের উপর ভিত্তি করে, যেখানে আমরা Salaried Persons জন্য Bangla তে Multuiple Sources Of Income Ideas সম্পর্কে আলোচনা করব।
তো চলুন শুরু করা যাক আজকের Blog । কিন্তু, তার আগে জেনে নেওয়া যাক আজকের সময়ে Multiple Sources Of Income Create করা কেন জরুরি। (Bangla তে Importance Of Multiple Sources Of Income)
এছাড়াও পড়ুন : 2022 সালে একজন Homemaker এর জন্য শীর্ষ 7টি Digital Marketing Skill
A Benefits Of Multiple Sources Of Income In Bangla (For Salaried People)
আপনি Financial Freedom Achieve করতে পারেন
Financial Free Life হল এমন একটি যেখানে আপনাকে অর্থ উপার্জনের জন্য বেশি ভাবতে হবে না। আপনি এমন কিছু System Set Up আপ করেছেন যেখান থেকে Multiple Streams Of Income আসছে।
শুরুতে, Additional Income Source Create করতে, আপনাকে একটু পরিশ্রম করতে হবে এবং আপনার কাজে সক্রিয়ভাবে জড়িত হতে হবে।
কিন্তু, আপনি আপনার নিয়মিত কাজের পাশাপাশি এটি করতে থাকলে, আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে শুরু করেন এবং অবশেষে আপনি একটি দল তৈরি করা শুরু করেন।
আপনি দলের সাথে আরও প্রকল্পে কাজ করা শুরু করেন এবং ধীরে ধীরে আপনার নিষ্ক্রিয় আয়ের ধারা তৈরি হতে শুরু করে এবং আপনার আর্থিকভাবে স্বাধীন জীবন শুরু হয়।
আমি
**প্যাসিভ ইনকাম হল এমন একটি আয় যেখানে আপনার সম্পৃক্ততা খুবই কম এবং টাকা থেকে টাকা তৈরি হয়। উদাহরণ: ভাড়া আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়, অ্যাডসেন্স আয়, মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ, ব্যাঙ্ক এফডি-তে সুদ ইত্যাদি।
ঋণ ( Debt ) থেকে দ্রুত মুক্তি পান
ঋণ এমন একটি জিনিস যা একজন ব্যক্তির জীবনে একটি বিশাল বোঝা
একজন বেতনভোগী ব্যক্তি শুধুমাত্র ঋণ দিয়ে তার জীবিকা নির্বাহ করে। প্রথম বেতন পাওয়ার পর একটি গাড়ি পাওয়া এবং বহু বছর ধরে এর EMI প্রদান করা একজন ব্যক্তির জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে।
এমন পরিস্থিতিতে সেই ঋণ বা ঋণ পরিশোধের জন্য একাধিক আয়ের ধারা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একাধিক আয়ের ধারা থাকার কারণে, আপনি প্রতি মাসে এত টাকা পেতে থাকেন যে আপনি চাইলে একবারে বা শুধুমাত্র কিছু সময়ের জন্য ঋণমুক্ত হতে পারেন।
Life এ Stability & Safety পাওয়া যায়
অন্য আয়ের উৎসের অভাবে চাকরি হারানোর ভয়ে চাকরিজীবীরা সব সময়ই ভয়ে থাকেন।
কোভিড-১৯ মহামারী আমাদের দেখিয়েছে যে এই পৃথিবীতে কিছুই স্থিতিশীল নয়। যে কোনো সময় এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে যেখানে হয় আপনাকে আপনার পুরো বেতন দেওয়া হয় না বা আপনাকে আপনার চাকরি হারাতে হবে।
একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কোভিড -19 (জানুয়ারি 2020) এর আগে ভারতে বেকারত্বের হার ছিল 7%, যা কোভিড ফেজ আসার সাথে সাথে (মার্চ 2020) বেড়ে 23% হয়েছে।
এ থেকে ধারণা করা যায় একজন বেতনভোগী মানুষের জীবনে কতটা অনিশ্চয়তা থাকে।
ন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে আয়ের একাধিক উৎস তৈরি করে আপনি এই অস্থিরতা দূর করতে পারেন এবং আপনার জীবনকে নিরাপদ ও নিরাপদ করতে পারেন।
আপনি ঘরে বসে কাজ করার সময় নিজের জন্য Wealth Create করতে পারেন
সম্পদ সৃষ্টি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া যার জন্য একজন বেতনভোগী কর্মচারীকে সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।
তিনি একটি সীমিত বেতন পান এবং যতক্ষণ না তিনি শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে পৌঁছান ততক্ষণ তার পক্ষে সম্পদ তৈরি করা কঠিন।
কিন্তু, অল্প সময়ের মধ্যে সম্পদ সৃষ্টি করতে, অতিরিক্ত আয়ের উৎস (হিন্দিতে একাধিক আয়ের উৎস) নিয়ে কাজ করা প্রয়োজন।
একাধিক আয়ের ধারা তৈরি করে, মাসিক আয় আপনার বার্ষিক বেতনের সমান হতে পারে।
এইভাবে, আপনি আপনার বাড়িতে থেকে নিজের জন্য অতিরিক্ত আয়ের ধারা তৈরি করে সম্প
Early Retirement নিতে সক্ষম
আমরা সবসময় দেখেছি যে একজন কর্মজীবী পেশাজীবীর অবসরের বয়স 60 বছর এবং তার পরেই তিনি নিজের জন্য ব্যক্তিগত সময় বের করতে সক্ষম হন।
এটাও কারণ আপনি 60 বছর বয়সের মধ্যে, আপনি একটি শালীন পরিমাণ সঞ্চয় করেন যা আপনার সন্তানদের শিক্ষার জন্য এবং তাদের বিয়ের সময় উপযোগী।
কিন্তু, আজকের আধুনিক যুগে, আপনি 60 বছরের আগেই অবসর নিতে পারেন এবং তাও ভাল সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের সাথে।
হ্যাঁ, এর জন্য আপনাকে আপনার চাকরির পাশাপাশি কিছু দক্ষতা শিখতে হবে এবং সেই দক্ষতা দিয়ে মানুষের সমস্যা সমাধান করতে হবে। এই ভাবে আপনি অতিরিক্ত আয় স্ট্রীম তৈরি করতে পারেন.
সুতরাং এইভাবে, আয়ের বিভিন্ন উৎস (মাল্টিপল সোর্স অফ ইনকাম আইডিয়াস ইন হিন্দি) তৈরি করে আপনি অনেক ধরণের সুবিধা পান যার ফলে আপনি আগামী কয়েক বছরে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবেন এবং আপনার জীবনে অর্থ নিয়ে কোনও চিন্তা থাকবে না।
Top 9 Ways To Create Multiple Sources Of Income Through Digital Marketing (As A Salaried Employee)
যখনই একজন বেতনভোগী ব্যক্তি অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের উপায় সম্পর্কে চিন্তা করেন, তখন তিনি বুঝতে পারেন না কী কাজ করতে হবে বা কোন শিল্পে প্রবেশ করতে হবে।
কিন্তু, আজকের ডিজিটাল যুগে অনেক সুযোগ রয়েছে, তার মধ্যে একটি হল ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা।
প্রনিউজওয়্যারের মতে, ২০২০ সালে ডিজিটাল মার্কেটিং শিল্পের মূল্যায়ন ছিল ৩৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা 2026 সালে 786 বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আজ একজন উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, কর্মজীবী, স্ব-নিযুক্ত, ঐতিহ্যবাহী ব্যবসার মালিক, সবাই ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলের পূর্ণ ব্যবহার করছেন।
অতএব, একজন বেতনভোগী কর্মচারীও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে নিজের জন্য আয়ের নতুন উৎস তৈরি করতে পারেন (Bangla তে আয়ের একাধিক উৎস) এবং সময় ও অর্থের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারেন।
তাহলে চলুন দেখে নেই What Are The 9 Ways To Create Multiple Sources Of Income Through Digital Marketing.
Related Post : Digital Marketing For Professionals – Your Ultimate 9 Step Guide To Grow Your Revenue
- Content Writing / Copywriting
আপনি যদি লিখতে আগ্রহী হন এবং আপনি Google-এ জিনিসগুলি সম্পর্কে তথ্য পেতে পছন্দ করেন, তাহলে কন্টেন্ট রাইটিং আপনার জন্য সেরা একাধিক আয়ের উৎস আইডিয়া হতে পারে।
একজন বিষয়বস্তু লেখকের কাজ হল একটি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করা, মানুষের সাথে আপনার চিন্তাভাবনা শেয়ার করা এবং তাদের আপনার বিষয়বস্তুর সাথে যুক্ত করা। যেমন ব্লগ, প্রবন্ধ, ই-বুক, নিউজলেটার, Quora উত্তর ইত্যাদি লেখা।
িষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে প্রবেশ করতে এবং সরাসরি ক্লায়েন্টদের সাথে মোকাবিলা করতে, আপনাকে কিছু লেখার নমুনা প্রস্তুত করতে হবে যা আপনি যেকোনো প্রবণতা বিষয়ের উপর লিখতে পারেন।
শুধুমাত্র এই নমুনাগুলি দেখে, ক্লায়েন্টরা আপনার লেখার গুণমান বিচার করে এবং আপনাকে প্রকল্প দেয়।
একইভাবে, কপিরাইটারদের কাজ হল তাদের কথার মাধ্যমে একটি পণ্য বা পরিষেবার বিক্রয় বৃদ্ধি করা। এই জন্য, কিছু বিন্যাস ব্যবহার করা হয়, যেমন AIDA (মনোযোগ, আগ্রহ, ইচ্ছা, কর্ম) এবং ARB (মনোযোগ, কারণ, সুবিধা)।
তাদের বিষয়বস্তুতে, কপিরাইটাররা কিছু শব্দ, বাক্যাংশ, কৌশল ব্যবহার করে যার স্বর প্ররোচিত হয় এবং পাঠককে সেই পণ্য বা পরিষেবা কিনতে বাধ্য করে।
যেমন ইমেল লেখা, পণ্যের বিবরণ, ল্যান্ডিং পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু, বিক্রয় পত্র ইত্যাদি।
আপনি বিষয়বস্তু লেখা এবং কপিরাইটিং-এর জন্য ক্লায়েন্ট খুঁজতে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন: Upwork.com, Fiverr.com, Freelancer.com, Truelancer.com, ইত্যাদি।**
প্রাথমিকভাবে আপনি প্রতি মাসে টাকা দিতে পারেন। আপনি 5000-10000 টাকা উপার্জন করতে পারেন যা আপনার অভিজ্ঞতার সাথে বৃদ্ধি পায়।
আপনি যদি Bangla তে কন্টেন্ট রাইটিং করতে চান, তাহলে আমাদের এক্সক্লুসিভ গাইড পড়তে ভুলবেন না।
2. Blogging
ব্লগিং এমন একটি ক্ষেত্র যা গত কয়েক বছরে অসাধারণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্লগিংউইজার্ড অনুসারে, ইন্টারনেটে 600 মিলিয়নেরও বেশি ব্লগ রয়েছে এবং প্রতিদিন প্রায় 2 মিলিয়ন ব্লগ পোস্ট প্রকাশিত হয়।
কিন্তু, প্রশ্ন হল, আপনি কীভাবে আপনার নিয়মিত চাকরির পাশাপাশি ব্লগিং শুরু করতে পারেন এবং একটি অতিরিক্ত আয়ের উৎস তৈরি করতে পারেন?
→ প্রথমে আপনাকে নিজের জন্য একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে হবে এবং সেগুলিকে ইন্টারলিঙ্ক করতে হবে।
→ এখন আপনাকে আপনার হোস্টিং-এ WordPress.org ইনস্টল করতে হবে এবং পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
→ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল হয়ে গেলে, একটি ডামি ওয়েবসাইট তৈরি হয় যেখানে আপনাকে পেজ তৈরি করতে হবে (যেমন হোম, আমাদের সম্পর্কে, গোপনীয়তা নীতি, যোগাযোগের ব্যবহার ইত্যাদি) এবং প্রয়োজনীয় প্লাগইন ইনস্টল করতে হবে।
→ এখন আপনি আপনার প্রথম ব্লগ পোস্ট লিখতে শুরু করতে পারেন এবং SEO করার পরে এটি প্রকাশ করতে পারেন।
এইভাবে আপনার নিখুঁত ব্লগ প্রস্তুত এবং আপনার ব্লগিং যাত্রা শুরু হয়।
আপনি এই উল্লিখিত এসইও প্রকারের সাহায্যে ব্লগ পোস্টগুলি অপ্টিমাইজ এবং প্রকাশ করতে থাকলে, গুগলে আপনার র্যাঙ্কিং বাড়তে শুরু করবে এবং আপনার ব্লগে ট্রাফিক আসতে শুরু করবে।
এই ট্রাফিক নগদীকরণ করতে, আপনি Google Adsense এবং Affiliate Marketing এর সাহায্য নিতে পারেন।
ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনি 9টি উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং আপনার একই ব্লগ থেকে একাধিক আয়ের স্ট্রিম তৈরি করতে পারেন।
অনেক ব্লগার আজ শুধু ব্লগিং করেই কোটিপতি হয়েছেন এবং প্রতি মাসে $10,000 এর বেশি আয় করছেন।
**ব্লগিং সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে আমাদের ব্লগিং গাইড পড়ুন।
3. বিষয়বস্তু বিপণন
বিষয়বস্তু বিপণন একটি ব্যবসার অনলাইন উপস্থিতি বাড়ানোর নিখুঁত উপায়। এটি ডিজিটাল বিপণনের সেই কৌশলগুলির অন্তর্ভুক্ত যার সাহায্যে একটি ব্যবসাকে তার লক্ষ্য দর্শকদের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিষয়বস্তু বিপণন প্রধানত তিনটি ধাপ অন্তর্ভুক্ত: বিষয়বস্তু তৈরি, বিষয়বস্তু বিতরণ, এবং বিষয়বস্তু প্রচার।
স্টোন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, আমাদের ব্লগ পড়ুন কনটেন্ট মার্কেটিং কি আজও কার্যকর?
এটি একজন বেতনভোগী ব্যক্তির জন্য আয়ের একটি দুর্দান্ত একাধিক উৎস হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে, কারণ এখানে আপনি কেবল বিষয়বস্তু লিখতে শিখবেন না, অন্যান্য দক্ষতাও শিখবেন (যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, বিজ্ঞাপন, ইমেল মার্কেটিং ইত্যাদি)।
সর্বাধিক প্রাসঙ্গিক পোস্ট: এই ব্লগে, আমরা 9টি পদ্ধতি উল্লেখ করেছি যা আপনি নিজের জন্য অতিরিক্ত আয়ের উত্স তৈরি করতে আপনার খণ্ডকালীন সময়ে প্রয়োগ করতে পারেন।
- Affiliate Marketing
আপনি হয়তো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে পরিচিত, যদি না হয় তাহলে আমরা আপনাকে বলি যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল অর্থ উপার্জনের একটি উপায় যেখানে আপনার নিজের পণ্য বিক্রি করার প্রয়োজন নেই।
এখানে আপনি অন্য কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি করেন এবং প্রতিটি বিক্রয়ের জন্য আপনাকে কমিশন হিসাবে কিছু টাকা দেওয়া হয়।
**অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে তা বোঝার জন্য বিস্তারিত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং গাইড পড়ুন
একজন বেতনভোগী ব্যক্তির জন্যও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অত্যন্ত সুপারিশ করা হয় কারণ এই ব্যবসা যে কোনো জায়গা থেকে পরিচালিত হতে পারে এবং কোনো ক্লায়েন্টের জন্য কাজ করার প্রয়োজন নেই।
এই অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলিতে যোগদান করে, আপনি আপনার ব্লগ, YouTube চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তাদের পণ্যগুলির প্রচার করতে পারেন এবং একটি অতিরিক্ত আয়ের স্ট্রীম শুরু করে আর্থিক স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যেতে পারেন৷
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকে আয়ের একটি দুর্দান্ত প্যাসিভ উত্সও বলা হয় কারণ এতে আপনাকে একজন বিশ্বস্ত শ্রোতা তৈরি করতে হবে যাদের কাছে আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে এই 7টি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ পড়তে ভুলবেন না।
5. Freelancing
Covid-19 এর পর থেকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
Financialexpress-এর একটি নিবন্ধ অনুসারে, 2020 সালে কোভিড -19 আসার পরে, ভারতে ফ্রিল্যান্সিং শিল্পে 46% বৃদ্ধি পেয়েছে।
এটি ঘটেছে কারণ বেতনভোগী কর্মচারীরা তাদের চাকরি হারাচ্ছিল, তাদের মাত্র 10%, 20%, 30% বেতনে কাজ করতে হয়েছিল, যার কারণে পরিবারের খরচ মেটানো কঠিন হয়ে পড়েছিল।
আজ, একজন বেতনভোগী কর্মচারীর জন্য ফ্রিল্যান্সিং শিল্পে শত শত সুযোগ রয়েছে, যা সঠিকভাবে ব্যবহার করে আয়ের একাধিক উত্স তৈরি করা যেতে পারে। ডি
আপনার অফিস সময়ের পরে, আপনি আপনার শেখার জন্য কিছু ঘন্টা দিতে পারেন যেখানে আপনাকে একটি ডিমান্ডিং এবং ট্রেন্ডিং স্কিল শিখতে হবে (যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, কপিরাইটিং, ভিডিও এডিটিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, কনটেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি)।
ধীরে ধীরে আপনি আপনার কিছু নমুনা প্রকল্প প্রস্তুত করুন এবং ক্লায়েন্টদের জন্য অনুসন্ধানের জন্য বের হন।
প্রাথমিকভাবে আপনি দুটি উপায়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছাতে পারেন: ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম এবং ওয়ার্ড অফ মাউথ ব্যবহার করে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মের মধ্যে রয়েছে: Fiverr, Upwork, Freelancer, Truelancer, Guru, People PerHour ইত্যাদি।
আপনি কাজ চালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি একটি শক্তিশালী পোর্টফোলিও তৈরি করতে শুরু করেন যার সাহায্যে আপনি উচ্চ টিকিট ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছাতে পারেন (আরও অর্থ প্রদান করে) এবং আপনার পরিষেবার জন্য আরও বেশি পরিমাণ চার্জ করতে পারেন।
6. ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
কয়েক বছর আগে পর্যন্ত, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং একটি প্রযুক্তিগত কাজ হিসাবে বিবেচিত হত যেখানে কোডিং প্রয়োজন ছিল।
কিন্তু, আজ প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কারণে, এমন অনেক প্ল্যাটফর্মের আবির্ভাব হয়েছে যা ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রক্রিয়াটিকে খুব সহজ করে তুলেছে।
এই প্ল্যাটফর্মগুলিকে সিএমএস (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) বলা হয় যা ব্যবহার করে একটি পেশাদার ওয়েবসাইট ডিজাইন করা যায় এবং সেটিও কোডিং ছাড়াই।
এর মধ্যে কয়েকটি CMS এর নাম হল WordPress.org, Joomla, Wix.com, Drupal ইত্যাদি।
সবচেয়ে জনপ্রিয় CMS হল WordPress.org যার উপর বিশ্বের 43% ওয়েবসাইট হোস্ট করা হয়।
ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে, আপনি প্রায় সব ধরনের ব্যবসার জন্য একটি পেশাদার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
এমন পরিস্থিতিতে, আপনি আপনার ফুল-টাইম চাকরির পাশাপাশি এই দক্ষতা শিখে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ধাপে ধাপে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং প্রক্রিয়া শিখতে, আপনি আমাদের ধননীতি কোর্সে যোগ দিতে পারেন যেখানে আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে একটি বেসিক থেকে অ্যাডভান্স লেভেল ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে শেখানো হবে।
শুধু তাই নয়, কোর্সে আপনাকে ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন করতেও শেখানো হয়, যা শিখে আপনি সেই সমস্ত অফলাইন ব্যবসায়িকদের সাহায্য করতে পারেন যারা তাদের ব্যবসা অনলাইনে নিতে চান এবং অনলাইনে পণ্য বিক্রি করতে চান।
সম্পর্কিত পোস্ট: 6 ধাপ নির্দেশিকা ব্যবহার করে কীভাবে আপনার ঐতিহ্যবাহী ব্যবসাকে ডিজিটাল ব্যবসায় রূপান্তর করবেন
7. প্রভাবশালী বিপণন
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হল এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে, আপনার দক্ষতা, বিষয়বস্তু তৈরি এবং সামগ্রী বিতরণের উপর ভিত্তি করে, আপনি এমন সামগ্রী তৈরি করেন যা মানুষের জীবনকে উন্নত করে, তাদের জীবনে মূল্য যোগ করে বা তাদের ব্যবসা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
আপনি ইনস্টাগ্রাম এবং ইউ টিউবের মতো প্ল্যাটফর্মে বেশিরভাগ প্রভাবশালীদের খুঁজে পাবেন, যারা তাদের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে দর্শকদের আকর্ষণ করেছিল এবং আজ তাদের লক্ষ লক্ষ অনুসরণকারী রয়েছে। (যেমন সন্দীপ মহেশ্বরী, বিবেক বিন্দ্রা, ভুবন বম, প্রাজকতা কলি, ইত্যাদি
আজ তারা ব্র্যান্ড প্রচার এবং ব্র্যান্ড স্পনসরশিপের অফার পায় যেখানে তারা একটি ব্র্যান্ডের পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করে, অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলে, একটি নির্দিষ্ট পরিষেবার জন্য সাইন আপ করতে বলে। এর জন্য তারা লাখ লাখ টাকা নেয়।
আপনি আপনার ফুল-টাইম চাকরির পাশাপাশি আপনার আবেগ অনুসরণ করে একজন প্রভাবশালী হতে পারেন।
এর জন্য, প্রথমে আপনাকে আপনার স্থান নির্ধারণ করতে হবে এবং এতে কাজ করা প্রভাবশালীদের উপর গবেষণা করতে হবে, তাদের বিষয়বস্তু তৈরির কৌশল বুঝতে হবে এবং তারা তাদের দর্শকদের সাথে কীভাবে জড়িত তা দেখতে হবে।
8. একজন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) বিশেষজ্ঞ হন
এসইও হল এমন একটি দক্ষতা যার সাহায্যে একটি ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিন ফলাফল পৃষ্ঠায় (SERP) স্থান পায়।
সাইটটি র্যাঙ্ক করার পরে, দর্শকরা এটিতে আসে, সেখানে তালিকাভুক্ত পণ্য এবং পরিষেবাগুলি দেখে, সেগুলি বোঝে, ব্লগ পোস্টগুলি পড়ে এবং লেনদেন করে৷
এইভাবে, এসইও কৌশলগুলি সরাসরি বিক্রির সাথে সম্পর্কিত, যা আজ প্রতিটি কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইটে জৈব ট্রাফিক (ফ্রি ট্রাফিক) আনতে ব্যবহার করে।
অতএব, এই ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলটির ভবিষ্যৎ পরিধি খুবই উজ্জ্বল এবং ভবিষ্যতেও এটি একটি চাহিদাপূর্ণ দক্ষতা হিসেবেই থাকবে।
এসইও বিশেষজ্ঞ হওয়ার আগে আপনাকে এটি শিখতে হবে, তবেই আপনি আয়ের একাধিক উত্স তৈরি করতে সক্ষম হবেন।
এর জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে:
→ বেসিক থেকে SEO জানা শুরু করুন। এর জন্য আপনি Neilpatel.com এবং Backlinko.com-এর মতো ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
আমাদের EarnNeati কোর্স থেকে শিখুন। যেখানে আপনাকে বেসিক থেকে অ্যাডভান্স লেভেল এসইও শেখানো হয়
বং অন্যান্য উচ্চ আয়ের দক্ষতা (যেমন Facebook বিজ্ঞাপন, Google বিজ্ঞাপন, ব্লগিং ইত্যাদি)ও শেখানো হয়।
→ আমরা আমাদের ডিজিটালজাদির ব্লগ বিভাগে সম্পূর্ণ SEO সিরিজ নিয়ে আলোচনা করেছি, পড়ুন।
→ আপনার শেখার ব্যবহারিকভাবে বাস্তবায়ন করতে, আপনার নিজের ব্লগ শুরু করুন এবং সেখানে অনুশীলন করুন।
কিছু সময় পরে, আপনার ব্লগ গুগলে র্যাঙ্কিং শুরু করবে এবং আপনার কাছে একটি ওয়েবসাইটও প্রস্তুত থাকবে যা আপনি আপনার ক্লায়েন্টদের নমুনা হিসাবে দেখাতে পারবেন।
শুরুতে, একটি ওয়েবসাইটের এসইও পরিচালনা করতে, আপনি প্রতি মাসে টাকা দিতে পারেন। 3000 টাকা থেকে 6000 টাকা পর্যন্ত চার্জ করা যাবে।
এমন অবস্থায় আপনি 5 জন ক্লায়েন্ট করলেও আপনার কাছে প্রতি মাসে টাকা থাকবে। 15,000 থেকে 30,000 আসতে থাকবে।
**আপনার এসইও মৌলিক বিষয়গুলি পরিষ্কার করতে, আমাদের এসইও মৌলিক নির্দেশিকা দিয়ে শুরু করুন।
আপনি আমাদের ব্লগে পড়তে পারেন কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান একটি ব্যবসা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
9 . Become A Canva Specialist
আপনি কি কারও ইউটিউব ভিডিও বা ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখার সময় লক্ষ্য করেছেন যে এই লোকেরা কীভাবে এত সুন্দর পোস্ট, ইউটিউব থাম্বনেল, ব্যানার ইত্যাদি তৈরি করে?
এই লোকেরা কীভাবে রঙের সংমিশ্রণ নির্বাচন করে, বিষয়বস্তু যোগ করে এবং এটিকে একটি সুন্দর চেহারা ও অনুভূতি দেয়?
আপনিও যদি এই সব বিষয়ে আগ্রহী হন এবং লোগো, ব্যানার, ফটো, পোস্ট, থাম্বনেইল বা যেকোনো ধরনের শিল্প ডিজাইন বা সম্পাদনা করতে চান, তাহলে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে।
আপনি ক্যানভা টুল ব্যবহার করে এই সমস্ত জিনিসগুলি সহজেই করতে পারেন যা একটি ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ টুল এবং বিনামূল্যে।
যাইহোক, এর প্রদত্ত সংস্করণও উপলব্ধ যেখানে আপনি অনেক প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্য দেখতে পাবেন।
ক্যানভাতে, আপনাকে প্রি-বিল্ট টেমপ্লেট সরবরাহ করা হয়েছে যেখানে আপনি লোগো ডিজাইন থেকে শুরু করে ইনস্টাগ্রাম পোস্ট, ক্যারোজেল পোস্ট, ফেসবুক ব্যানার এবং কভার ফটো, ইউটিউব থাম্বনেল ইত্যাদি সবকিছু ডিজাইন করতে পারেন।
ক্যানভা শিখতে এবং এই দক্ষতা নগদীকরণ করতে, আপনার একজন বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন হবে। এইরকম পরিস্থিতিতে, আপনি আমাদের DhanNeeti কোর্সে যোগ দিয়ে এই ডিমান্ডিং এবং ট্রেন্ডিং দক্ষতা শিখতে পারেন এবং ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে গিয়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পিচ করতে পারেন।
Conclusion
[24/02/25, 02:38:24] Digital Phase In Bengal: বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির যুগে একক উপার্জনে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। খরচ এতটাই বেড়ে গেছে যে অর্জুনির মাসিক বেতন থেকে কিছু টাকা জমানোও কঠিন হয়ে পড়ছে।
এদিকে, কোনো বড় খরচের কথা সামনে এলে টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তা আরও বেড়ে যায়। আজকাল একজন মধ্যবিত্তকে দরিদ্র করার জন্য মাত্র একটি মেডিকেল বিলই যথেষ্ট।
এমন পরিস্থিতিতে, অর্থ সমস্যার একটিই সমাধান এবং তা হল আয়ের একাধিক উৎস তৈরি করা।
[24/02/25, 02:38:44] Digital Phase In Bengal: অতিরিক্ত আয়ের ধারা তৈরি করতে, কিছু দক্ষতা শিখতে হবে। দক্ষতা শেখার পরে, আপনাকে এটি অনুশীলন করতে হবে এবং শেষ পর্যন্ত ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করে আপনি আপনার ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স বাড়ান।
আজকের ব্লগে, আমরা Bangla তে আয়ের ধারণার 9টি একাধিক উৎস বুঝতে পেরেছি এবং দেখেছি কীভাবে আপনি আপনার পূর্ণ-সময়ের চাকরির পাশাপাশি এই সমস্ত দক্ষতা শিখতে পারেন এবং নিজের জন্য একাধিক আয়ের স্ট্রিম তৈরি করতে পারেন।
আপনি কমেন্ট সেকশনে আমাদের বলুন কোন দক্ষতা আপনার সবচেয়ে ভালো লেগেছে এবং আপনি কোন ক্ষেত্রে যেতে চান।
আপনি যদি উপরে উল্লিখিত দক্ষতা ধাপে ধাপে শিখতে চান, তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগ দিন এবং আমাদের ফ্রি ডিজিটাল মার্কেটিং মাস্টারক্লাসে যোগ দিন।
এই মাস্টারক্লাসে, আমরা আপনাকে আয়ের একাধিক উত্স তৈরি করার জন্য একটি সম্পূর্ণ রোড ম্যাপ বলব, যাতে আপনিও এই দক্ষতাগুলি শিখে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
https://digitalphaseinbengal.in/multiple-sources-of-income-with-digital-marketing/
আপনি যদি অর্থের সমস্যা থেকে মুক্ত হতে চান তবে এটি আপনার জন্য।
ফুল টাইম চাকরির সাথে আয়ের একাধিক উৎস তৈরি করুন!!
https://digitalphaseinbengal.in/multiple-sources-of-income-with-digital-marketing/
আয়ের একাধিক উৎস তৈরি করতে, আপনার কিছু দক্ষতা শেখা গুরুত্বপূর্ণ যা আপনি আপনার পূর্ণ সময়ের চাকরির পাশাপাশি করতে পারেন এবং আর্থিক স্বাধীনতা পেতে পারেন। ,